BB: Two new deputy governors appointed
The government yesterday appointed two new deputy governors to the central bank.
Bangladesh Bank’s Executive Director KaziSayedur Rahman and RajshahiKrishiUnnayan Bank’s Managing Director AKM Sajedur Rahman Khan have been recruited for the posts, according to two separate circulars issued by the finance ministry. They will serve the banking regulator in the posts until they turn 62.Sayedur will hit the 62 years’ mark on Jan 1, 2025, and Sajedur on Feb 1, 2024. Sayedur started his career with the central bank in 1988 as an assistant director.
He was promoted as general manager for the foreign exchange reserve and treasury management department of the central bank in 2011 and executive director in 2016.He completed BCom (honours) in accounting and MCom from Dhaka University.
Sajedur was promoted as the managing director of Rakub last year.Prior to this appointment, he was the deputy managing director of Sonali Bank. He completed his graduation and post-graduation in economics from Jahangirnagar University.
With the addition of Sayedur and Sajedur, the banking watchdog now has four deputy governors.The two others are SM Moniruzzaman and Ahmed Jamal.The post of the two deputy governors fell vacant in 2016 when the government removed AbulKashem and Nazneen Sultana after a hacker group stole $101 million from the central bank’s foreign exchange reserve.
Source: https://www.thedailystar.net/business/news/two-new-deputy-governors-appointed-1999557
EBL’s profits double
Eastern Bank’s profits almost doubled year-on-year in the July-September quarter despite lower interest income amid the coronavirus pandemic.
Analysis of the quarter shows that the listed lender’s profits had soared 92 per cent to Tk 138.05 crore in the quarter. Similar net profit comparison of the past nine months shows that it has risen 28 per cent, well over the industry’s 3.49 per cent.
The bank’s profits rose riding on its higher income from stock market investments, investment in government securities, and lower provisioning as said by the concern.
The bank’s stocks closed 1.12 per cent lower at Tk 35.30 on the Dhaka Stock Exchange yesterday. This year the whole banking sector witnessed profits despite the lower lending rate regime, largely because of Bangladesh Bank’s policy support, said stock investor Arif Hossain, who has been involved in the stock business since 1994.
The government fixed 9 per cent lending rate and 6 per cent deposit rate for the sake of industrialisation. The rates came into effect on April 1. The central bank allowed borrowers to defer the repayment of instalments for the current year and exempted the loans from being classified. This policy intervention helped reduce provisioning needs for banks.
Many banks will struggle next year but not good banks, Hossain said, adding that EBL had a good track record of providing handsome dividends and he was hopeful of it maintaining its performance.
ব্যাংকেই পাওয়া যাবে বিমা সেবা
ব্যাংকের শাখাগুলোই বিক্রি করে দেবে বিমা পলিসি। এজন্য গ্রাহকদের বিমা কোম্পানিতে যেতে হবেনা, ব্যাংকের শাখায় গেলেই চলবে। অর্থাৎ ব্যাংক তার নিজের গ্রাহকের কাছে ব্যাংক পণ্যতো বিক্রি করবেই, বিমা পণ্যও বিক্রি করবে। বিমা নিয়ে মানুষের নেতিবাচক মনোভাব দূর করতে সরকার এমন উদ্যোগ নিয়েছে। সেজন্য ‘ব্যাংকাস্যুরেন্স’ নামের নতুন ধারণা নিয়ে সরকার এগোচ্ছে।
উদ্যোগটি বাস্তবায়িত হলে বিমা খাতের ব্যাপক প্রসার হবে। কিন্তু নীতি মালার অভাবে নতুন এই আর্থিক পণ্যের সম্ভাবনা কাজে লাগছে না। অথচ ব্যাংক খাতের মাধ্যমে বিমা খাতের উন্নতির অনেক উদাহরণ রয়েছে উন্নত বিশ্বে। এমনকি নিকট প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও এতে সফল হয়েছে। অথচ ৬০ টি ব্যাংক ও ৭৮ বিমা কোম্পানি থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ এক্ষেত্রে পিছিয়ে।
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) শেষ পর্যন্ত ব্যাংকাস্যুরেন্স–সংক্রান্ত খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ও একমত হয়েছে। মতামতের জন্য সরকারি দুই সংস্থা সহ সব বেসরকারি কোম্পানিকে খসড়াটি পাঠিয়েছে আইডিআরএ।
ব্যাংকাস্যুরেন্স ফরাসি শব্দ। ব্যাংকের মাধ্যমে বিমা পণ্য বিক্রির যে পদ্ধতি, সেটাই ব্যাংকাস্যুরেন্স। ১৯৮০ সালের দিকে ফ্রান্স ও স্পেনে প্রথম এটি চালু হয়। ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে ব্যাংকের মাধ্যমে জীবন বিমা বিক্রি হয়। এশিয়ার দেশগুলোতে ও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এটি।
বিমাখাতের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু হলে বিমা কোম্পানি গুলোর প্রিমিয়াম সংগ্রহের খরচ কমবে। বাড়তি খরচ ছাড়াই বিমা পণ্য বিক্রি করতে পারবে ব্যাংক। যেহেতু বিমার তুলনায় ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা বেশি, সেহেতু ব্যাংকাস্যুরেন্সের আওতায় বিমা পলিসি কেনার প্রতি ও তাঁদের আগ্রহ বাড়বে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশেব্যাংকেরমোটশাখাএখন১০হাজারেরবেশি।আরবিশ্বব্যাংকের২০১৮সালেরএকহিসাববলছে, দেশে ব্যাংক হিসাব ধারীর সংখ্যা ৯ কোটির মতো।
আইডিআরএ চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন প্রথমআলো কে বলেন, ‘ব্যাংকাস্যুরেন্স সময়ের দাবি। এতে ব্যাংক ও মাকোম্পানি শুধু লাভবান হবেনা, গ্রাহকেরা ও উপকৃত হবেন। পরীক্ষামূলকভাবে গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স কাজটি শুরু ও করেছে। আশার কথা হলো, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ব্যাংকাস্যুরেন্সের প্রবৃদ্ধি ভালো। খসড়া নীতিমালা যেহেতু তৈরি হয়ে গেছে, আশা করছি শিগগির এটা চূড়ান্ত হয়ে যাবে।’
Source: https://www.prothomalo.com/business/bank